ম্যাডাম এর উষ্ণতা পার্ট ১ :


আমার নাম দীপক, আমার বয়স 28 বছর, অবিবাহিত,একটু জিম করি তাই সুদর্শন ও সুঠাম চেহারা। আমি একজন বিজনেসম্যান আর ম্যানেজার পোস্ট এ কাজ করি। স্যার এর নিজস্ব বিউল্ডিং আর অনেক অফিস আছে। স্যার ইদানিং সিমলা তে একটি অফিস কিনছে সেই সূত্রের মাধ্যমে ব্যাংক এ কর্মরত মলি ম্যাডাম এর সাথে পরিচয়।
স্যার যে কোনো কাজ এর জন্য আমাকেই মলি ম্যাডাম এর সাথে কথা বলতে হতো। মলি ম্যাডাম স্যার এর সিমলা প্রজেক্ট টার লোন এর ব্যাবস্থা করিয়ে দিচ্ছে। এইবার বলি মলি ম্যাডাম দেখতে খুবই সুন্দর, ফর্সা গায়ের রং, উচ্চতা 5.2 হবে।

মলি ম্যাডাম আর সাথে কাজ এর ব্যাপার নিয়ে অনেক কথা হতো। ম্যাডাম একদিন নিজে এসে স্যার এর বিল্ডিং দেখে গেছে ও অফিস ঘুরে গেছে। আমার সাথে সেই দিন প্রথম দেখা, মলি ম্যাডাম আমার থেকে ৩-৪ বছর বড়ো হবে । সেই দিন ই ম্যাডাম এর চোখ দেখে আমার মধ্যে একটা আলাদা অনুভুতি অনুভব করেছিলাম, কি সুন্দর চোখ দুটো। এর পর মাঝে মাঝে ম্যাডাম আসতো স্যার এর লোন পাস এর জন্য ডকুমেন্ট নিতে। স্যার আর অফিস এ আমি একাই বসি।একদিন ম্যাডাম বিকাল 5 টা নাগাদ এসে ডকুমেন্ট নিয়ে বেরোতে বেরোরতে প্রায় 7 টা বেজে গেলো। ম্যাডাম বেরোতে যাবে প্রচন্ড জোরে বৃষ্টিপাত শুরু হলো, নিম্নচাপ লেগেছে। বৃষ্টি আর ঝর এতটাই জোর এ পড়ছিল যে ছাতা নিয়ে বেরোলে ও ছাতা ভেঙে যাবে। ম্যাডাম 1 ঘণ্টা অপেক্ষা করে বেরোতে নিচে চলে গেলো, আমি বাড়িতে ফোন করে বলে দিলাম আজকে বাড়ি যাবো না, অফিস এ থেকে যাবো। আর অফিস এ কেউ না থাকায় আমি একা আমার ব্যাগ এ থাকা একটা মদ এর বোতল থেকে 1 পাগ মদ গ্লাস এ ঢেলে 1 টা সিগারেট ধরিয়ে জামার বুকের বোতাম টা খুলে বিশ্রাস নিচ্ছি। হটাৎ করে মলি ম্যাডাম অফিস এ চলে আসলো পুরো ভিজে স্বান করে, ম্যাডাম এর সাদা চুড়িদার আর নীল রং এর প্যান্ট টা পুরো শরীর এর সাথে সেটে গেছে, আর সব অঙ্গ বোঝা যাচ্ছে। আমি তারাতারি চেয়ার থেকে উঠে সিগারেট টা নিভিয়ে মদ এর গ্লাস টা লুকিয়ে ম্যাডাম কে বললাম

আমি - ম্যাডাম আপনি তো চলে গেছিলেন, আবার ফিরে আসলেন।
ম্যাডাম - বাইরে যা বৃষ্টি পড়ছে , বেরিয়ে পুরো ভিজে গেলাম, ছাতা টা ও ভেঙে গেলো,
আমি - ঠিক আছে ম্যাডাম আপনি বাথরুম এ গিয়ে একটু ফ্রেশ হয়ে নিন, আমি একটু লবি তে ঘুরে আসছি।
ম্যাডাম- ধন্যবাদ দীপক।

আমি লবি তে গিয়ে একটা সিগারেট ধরালাম, আর মনে মনে মলি ম্যাডাম এর পুরো ভেজা শরীর টা চোখে ভেসে উঠলো। বৃষ্টি তে ভিছে পুরো শরীর এর সব জায়গা পরিষ্কার বোঝা যাচ্ছিল, নীল রং এর প্যান্ট এর ভেতরে ওনার কালো রং এর পান্টি আর সাদা চুড়িদার আর ভেতর কালো রং এর ব্রা পরিষ্কার ভাবে বোঝা যাচ্ছিল। দুদ দুটো যেন ফুলে বেরিয়ে আসবে। পেট টা অল্প মেদ যুক্ত স্লিম, আর কোমর আর নীচ টা একটু মোটা। দেখে মনে হবে জন্য জলপরী এসে সামনে দাড়িয়ে আছে। সিগারেট টা শেষ করে আমি অফিস এ ঢুকলাম দেখলাম ম মলি ম্যাডাম চুড়িদার টা পড়ে আছে আর তার প্যান্ট টা নিক্রে ঝাড়ি মারছে জল টা ঝরার জন্য। আমি ঢুকতেই লজ্জা পেয়ে সোজা হয়ে দাড়িয়ে পড়লো প্যান্ট টা কোমরের নিচে ধরে, চুড়িদার কোমর এর নিচে কাটা থাকায় ম্যাডাম আর ফর্সা একটু মোটা থাই এর সাইড পুরো দেখা যাচ্ছিল। আমি একটু লজ্জা পেয়ে মাথা নিচু করে বললাম ম্যাডাম আপনি বসুন আমি বাইরে আছি, বলে আমি বাইরে চলে আসলাম।
কিছুক্ষন পর ম্যাডাম আমাকে ডাকলো দীপক ভেতরে আসো। আমি এতস্তত বোধ করে ভেতরে গেলাম আর চেয়ার এ বসলাম। ম্যাডাম ও চেয়ার এ বসে আছে, ভেজা জামা কাপড় পড়ে। ম্যাডাম আর শরীর টা পরিষ্কার বোঝা যাচ্ছে। আমি উঠে সঙ্গে সঙ্গে ফ্যান টা অফ করে দিলাম। ম্যাডাম আমাকে বলতে লাগলো....

ম্যাডাম - দীপক তুমি বাড়ি যাবে না...
আমি - না ম্যাডাম, আজকে আমি অফিস এ থাকবো। 8.30 বেজে গেছে, আর যা বৃষ্টি পড়ছে, যাওয়া অসম্ভব, তাই বাড়িতে আর স্যার কে ফোন করে জানিয়ে দিয়েছি আজকে অফিস এ থাকবো।। তা ম্যাডাম আপনি তো পুরো ভিজে গেছেন, বাড়ি ফিরবেন কিভাবে...??
ম্যাডাম - রাস্তায় যা জল জমেছে আজকে কোনো গাড়ি পাবো না, দেখি কিছুক্ষন যদি বৃষ্টি কমে তাহলে বেরিয়ে পড়বো।
আমি - আপনি তো পুরো ভিজে গেছেন, অফিস থেকে বেরোতে আপনার অনেক লেট হয়ে গেলো আপনি কিছু খাবেন ম্যাডাম..??.... আপনি তো পুরো কাপছেন..???

ম্যাডাম - না না কিছু খাবো না। আর ওই একটু ভিজে আছি তো তাই ঠান্ডা লাগছে, আমি কিছুক্ষন অপেক্ষা করে যায়। তারপর বেরিয়ে পড়বো।
আমি - ম্যাডাম কোনো অসুবিধা নেই আপনি অপেক্ষা করুন। ম্যাডাম মনে হয় না আজকে বৃষ্টি থামবে।

ম্যাডাম - তাই তো মনে হচ্ছে। আমার জন্য আপনার অসুবিধা হচ্ছে...
আমি - না না ম্যাডাম, কোনো অসুবিধা নেই আপনি বসুন। ম্যাডাম দেখলাম একটু বেশি ঠান্ডা অনুভব করছে।

ম্যাডাম - আমি যখন আসলাম দেখলাম আপনি মনে হয় ড্রিংকস করছিলেন, আপনি খেতে পারেন আমার কোনো অসুবিধা নেই।
আমি - না ম্যাডাম, একটু রিল্যাক্স আর জন্য আর কি...
ম্যাডাম - হা কাজের চাপ তো, আমি বুঝি। আপনি খেতে পারেন।
আমি - ম্যাডাম কিছু মনে না করলে একটা কথা বলি...
ম্যাডাম - হা বলুন...
আমি - ম্যাডাম আপনি পুরো ভিজে আছেন আপনার ঠান্ডা লাগছে, আর যা বৃষ্টি পড়ছে মনে হয়না আজকে থামবে। তাই বলছিলাম আপনি একটু খাবেন... দেখবেন ঠান্ডা টা অনেক কম লাগছে।
ম্যাডাম - বৃষ্টি তো কমছে না, আমাকে আজকে রাত টা এখানে থাকতে দেবেন।
আমি - হা ম্যাডাম আপনি থেকে যেতে পারেন, আমি স্যার কে কিছু জানাবো না।
ম্যাডাম - ধন্যবাদ দীপক।
আমি - ম্যাডাম আপনি কি ড্রিংকস করেন, তাহলে একটু খেতে পারেন।
ম্যাডাম - হা খুব ঠান্ডা লাগছে , ওকে....

আমি ম্যাডাম কে একটা লার্জ পেগ বানিয়ে দিলাম আর আমি ও আমার ড্রিংকস টা নিলাম... চিপস ছিল আমার কাছে। দুজন এ গল্পঃ করছি।

ম্যাডাম - দীপক আর একটা বানিয়ে দেবে প্লীজ...
আমি - ম্যাডাম আপনার অভ্যেস না থাকলে কিন্তু মাথায় চড়ে যাবে।
ম্যাডাম - ওকে, তুমি দাও।

আমি রেডি করে দিলাম ম্যাডাম খেতে লাগলো... আমি ও আমার ড্রিংকস টা শেষ করলাম। আমি ফ্যান টা হালকা করে চালিয়ে দিলাম.... দুজন এ গল্পঃ করছি...

আমি - ম্যাডাম রাতে কিছু খাবেন, আমি খাবার অর্ডার করবো। ম্যাডাম এর ও খুব খিদে পেয়েছে।
ম্যাডাম - হা খিদে তো পেয়েছে। ওকে

আমি কাছের একটা রেস্টুরেন্ট থেকে 2 প্যাকেট বিরিয়ানি অর্ডার করলাম। বৃষ্টি র জন্য ডেলিভারি টাইম একটু বেশি দেখালো।

ম্যাডাম এর ভিজে কাপড় এ ঠান্ডা লাগছে দেখে আমি ম্যাডাম কে বললাম আপনি কাপড় ছেড়ে তোয়ালে জড়িয়ে থাকতে পারেন কোনো অসুবিধা নেই। নাহলে আপনার ঠান্ডা লেগে যেতে পারে। রাত প্রায় 9 টা বেজে গেলো... ম্যাডাম এর খুব ঠান্ডা লাগছে দেখে ম্যাডাম বললো দীপক আমি চেঞ্জ করে নেই। খুব ই ঠান্ডা লাগছে। আমি বললাম ম্যাডাম আমি তো আগে থেকে বলছি আপনি চেঞ্জ করে নিন।

ম্যাডাম বাথরুম যাবে এমন সময় উনি ড্রিংকস করার জন্য একটু ভিমড়ি খেলো। আমি সঙ্গে সঙ্গে ম্যাডাম কে ধরে নিয়ে বললাম চলন আমি নিয়ে যাচ্ছি। ম্যাডাম কে নিয়ে যেতে গিয়ে ম্যাডাম এর দুদ এর সঙ্গে আমার ডান বুক পর্শ হলো। আমার গায়ে যেনো আগুন এর মত অনুভুতি হলো, আমার ধোনটা একটু নড়ে উঠলো।

আমি ম্যাডাম কে বাথরুম এ দিয়ে বাইরে দাঁড়িয়ে আছি। ম্যাডাম কিছুক্ষন পর ড্রেস চেঞ্জ করে শুধু তোয়ালে পড়ে বেরিয়ে এলো। আমি ম্যাডাম কে দেখে শিহরণ খেয়ে উঠলাম, একটা মেয়ে আমার সামনে তোয়ালে পড়ে দাড়িয়ে, থাই দুটো পুরো উন্মোক্ত আর বুক দুটো শুধু আধা ঢাকা, বুকের চিরা অংশ পুরো দেখা যাচ্ছে, সাদা ধবধবে মাংসপিণ্ড দুটো আমার দিকে চেয়ে আছে। আমি নিজেকে সন্ত করে ম্যাডাম কে বললাম চেয়ার এ গিয়ে বসতে, আমি চুড়িদার টা শুকাতে দিলাম।

এইবার আমি এসে ম্যাডাম এর পাশে চেয়ার এ বসলাম আর ম্যাডাম এর দিকে দেখতে লাগলাম। কি সুন্দর লাগছে দেখতে... আমার অবস্থা ঠিক জানি না কি হচ্ছিল। আমার সারা শরীর এ যৌণ আগুন লেগে গেলো। আমি একটা সিগারেট ধরিয়ে টানতে লাগলাম...

ম্যাডাম আমাকে বললো দীপক আমি তোমার অনেক অসুবিধা করলাম আজকে,...

আমি - কিসের অসুবিধা ..??

ম্যাডাম - এই যে তুমি আমার জন্য ঠিক মত ড্রিংকস ও নিতে পারছো না। তার মধ্যে আমার জন্য এত কিছু করছো।
আমি - একটু হেসে বললাম না ম্যাডাম ঠিক আছে, বলে সিগারেট টা টান দিতে লাগলাম।

ম্যাডাম চেয়ার থেকে উঠে এসে আমার কাছে এসে সিগারেট টা নিয়ে একটা টান দিল... আর অমনি কেসে উঠলো, আর সঙ্গে সঙ্গে ম্যাডাম এর শরীর এ থাকা তোয়ালে টা পুরো খুলে পড়ে গেলো। আমি তো যেনো নিজের চোখ কে বিশ্বাস করতে পারলাম না। এক সুন্দরী নারী আমার সামনে পুরো নগ্ম হয়ে দাড়িয়ে। আমি চোখ সরাতে যাবো ম্যাডাম এগিয়ে আসে আমাকে বুকে জড়িয়ে ধরলো। এইভাবে প্রায় 2 মিনিট পার করে আমি বলে উঠলাম ম্যাডাম আপনি অনেক নেশা করে ফেলেছেন, আপনি একটু বিশ্রাম নিন। ম্যাডাম আমাকে কিছুতেই ছাড়ছে না। আমার ধোন বাবাজি পুরো গরম হয়ে যাচ্ছে। আস্তে আস্তে ফুলে উঠছে। আমি নিজেকে সামলাতে না পেরে ম্যাডাম আর পাছাতে আর পিঠে হাত বোলাতে লাগলাম। পাছাটা খুব নরম তুলতুল করছে, বেশ বড়ো। আমি আস্তে আস্তে ডলতে লাগলাম। ম্যাডাম আমার দিকে চোখ তুলে দেখলো আবার আমার বুকে মাথা চেপে কসে জড়িয়ে ধরলো। আমি বুঝতে পারলাম ম্যাডাম আর খুব ভালো লাগছে ম্যাডাম আরাম পাচ্ছে।
(এর পরের গল্পঃ পরের এপিসোড এ পাবেন)

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

ফাঁকা বাড়িতে বৌদি কে চুদলাম

হেড ম্যাডাম এর রহস্য ভালোবাসা দ্বিতীয় পর্ব

হেড ম্যাডাম এর রহস্য ভালোবাসা, প্রথম পর্ব