পোস্টগুলি

অক্টোবর, ২০২১ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

বিয়ের হানিমুন

হানিমুন প্রত্যেকের জীবনের এক গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। ফুলসজ্জার রাতে সকলের ভিড়ে হয়তো সম্ভব হয় না মনের মানুষটিকে ঠিক মতো জানার, তার শরীরের রন্ধ্রে রন্ধ্রে অচেনা কে চেনার। আমরাও তার ব্যাতিরেকে নই। হানিমুন প্ল্যান ছিল বাড়ির কাছেই মন্দারমনি। যেহেতু দূরে জার্নি তে না আমার নতুন বউ তিতলির। এসি বাসে দুজনে গান শুনতে শুনতে কাঁঁধে মাথা রেখে আদর করতে করতে পৌঁছে গেলাম মন্দারমনি। উইকডে হওয়ায় সমুদ্র প্রায় খালি। হোটেল রুমে ঢুকেই জড়িয়ে ধরলাম আমার নতুন বউ তিতলিকে। সে আলতো করে আমাকে জড়িয়ে ধরে ঠোঁটে চুমু খেয়ে মিষ্টি হাসি দিয়ে বলল, দাঁঁড়াও সোনা আগে ফ্রেস তো হয়ে নি। তারপর নাহয় দুষ্টুমি করো। আমি বললাম, এক শর্তে ছাড়তে পারি আজ একসাথে স্নান এ যাব। বলে আমি তিতলির পরনে জিন্স আর কুর্তি খুলতে লাগলাম। নীচে সাদা ধবধবে ব্রা র ভেতরে দুদু গুলো যেন হাতছানি দিয়ে ডাকছে। গভীর নাভি। তার নীচে এক গোপন গুহা। সাদা প্যান্টির উপর গোপন গুহা থেকে নিসৃত সাদা রসের দাগ। আর বেশ থলথলে পাছা। পাছায় জোরে জোরে টিপলাম। কি নরম, থলথলে। ইচ্ছে করে কামড়ে খেয়ে নি। গভীর গুদুতে জিভ ঢুকিয়ে চুসে নি। আর দুদুগুলো আমের মতো চুসে চটকে দি। সোনার দুদুর খাঁজে মুখ ...

রেখা বৌদি ও তার দেওর এর চোদার গল্পো

 আমি রেখা, আমার বয়স ২২ বছর, এই চার মাস হল আমার বিয়ে হয়েছে। আমি যঠেষ্ট সুন্দরী, ৫’৫” লম্বা এবং ফর্সা। আমার শারীরিক গঠন ছাঁচে গড়া, ৩৬, ২৫, ৩৪ অর্থাৎ আমি মডেলিংয়ের কাজটা খূব ভালই করতে পারতাম। কিন্তু কলেজের পড়া শেষ হতেই আমার বিয়ের ভাল সম্বন্ধ এল এবং খূব তাড়াতাড়ি আমার বিয়ে হয়ে গেল। বিনয়, আমার স্বামী, বয়স তিরিশ বছরের কাছাকাছি, নিজস্ব ব্যাবসা আছে এবং খূব ভাল রোজগার করে। যঠেষ্ট স্বচ্ছল পরিবার, গাড়ী, বাড়ি, এসি কিছুই বাদ নেই, সুখের সমস্ত সংসাধন বাড়িতেই মজুত আছে। বাড়িতে চারটে কাজের লোক আছে যারা সব সময় ফাই ফরমাস খাটে। পরিবারে মাত্র তিনটি সদস্য, বিনয়, তার ছোট ভাই অজয় এবং বৃদ্ধা মা। অজয় আমারই বয়সি, বিভিন্ন চাকুরীর পরীক্ষার জন্য তৈয়ারী করছে। এইরকম সম্বন্ধ মোটেই নাকচ করা যায়না। তাছাড়া ওদের এতই সম্পত্তি আছে যার জন্য তারা সামান্য খাট, বিছানা আলমারী ইত্যাদি নিতেও রাজী নয়। একটাই চাহিদা ছিল, সেটা হল, বৌ যেন ডানাকাটা পরী হয়, সে যতই গরীব ঘর থেকে আসুক, তাতে তাদের কোনও আপত্তি নেই। এইরকম একটা বাড়িতে বৌ হয়ে এসে নিজেকে খূবই গর্বিত মনে করছিলাম। প্রথম রাতটা কাল রাত্রি তাই অনেক রাত ধরে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের মধ্যে ক...

পাপিয়া বৌদির যৌবন শেষ পর্ব - ৩

আমি ইয়ার্কি করে বললাম, “বৌদি, তুমি এই ভাবে দাঁড়ালে ঐ পরদেশী পুরুষগুলো তোমার উপর ঝাঁপিয়ে পড়বে, গো!” পাপিয়া বৌদি প্রত্যুত্তরে ব্যাঙ্গ করে বলল, “দুর! ঐ ফর্সা লোকগুলোর পেনিস খূব ছোট হয়। তাছাড়া ওদের পেনিস শক্ত করার জন্য মুখে নিয়ে অন্ততঃ দশ মিনিট চুষতেই হয়। আমার মত সেক্সি মেয়েরা ওদের সাথে সঙ্গমে ঠিক মজা পায়না। তবে হ্যাঁ, আফ্রিকার কালো নীগ্রোদের পেনিস খূব বড় হয়। একটা নীগ্রোর পেনিস ঢুকলে পাকস্থলিটাকেও নাড়িয়ে দেয়। অতীন, তুমি কি কখনও কোনও নীগ্রোর পেনিস দেখেছো?” আমি সত্যিই কোনওদিন কোনও নীগ্রোর বাড়া দেখিনি তাই আমার নিজের বাড়ার উপরেই গর্ব ছিল। কিছুক্ষণ বাদেই আমরা দুজনে সাগর পাড়ে খূবই ছোট্ট জাঙ্গিয়া পরা এক নীগ্রো ছেলেকে রোদ পোওয়াতে দেখতে পেলাম। পাপিয়া বৌদি নির্দ্বিধায় ছেলেটার দিকে এগিয়ে গেল এবং কিছুক্ষণের মধ্যেই তার সাথে খূব ভাব জমিয়ে ফেলল। এমন স্বল্পবসনা উর্বশীকে কাছে পেয়ে নীগ্রো ছেলেটাও বৌদির মাই ও পাছায় হাত বুলাতে লাগল। পাপিয়া বৌদিও নীগ্রো ছেলেটার জাঙ্গিয়ার ভীতর হাত ঢুকিয়ে তার ধন আর বিচি চটকাতে আরম্ভ করে দিল। আমি মনে মনে ভাবলাম বৌদি ত আমার বিয়ে করা বৌ নয়, ফিটিং করা মাল, তাই সে অন্য এক পরপুরুষের দ...

পাপিয়া বৌদির যৌবন পর্ব- ২

আমার গোটা পুরুষাঙ্গ পাপিয়া বৌদির যোনিপথ দিয়ে খূবই মসৃণ ভাবে আসা যাওয়া করছিল। বৌদি আমার ঠোঁটে চুমু খেয়ে আমার মাথায় হাত বুলিয়ে দিয়ে খূবই মোহক সুরে বলল, “জানো অতীন, আমি এইদিনটার জন্য ভীষণ ভাবে অপেক্ষা করছিলাম! আজ আমার যৌবন তোমার শরীরের সাথে মিশে যাচ্ছে। লম্বা আর মোটা হবার কারণে তোমার পেনিস আমায় একদম সঠিক সুখ দিচ্ছে! যে সুখ আমায় আমার প্রাক্তন বা বর্তমান স্বামী কেউই দিতে পারেনি। আমি ত রূপকের শরীর সৌষ্ঠব এবং রূপে মোহিত হয়ে তাকে আমার দ্বিতীয় স্বামী হিসাবে বরণ করেছিলাম। তখন জানতাম না তার পেনিস আমার ভ্যাজাইনার উপযুক্ত নয়। তোমার পেনিসের সাইজ জানতে পারলে আমি তোমার সাথেই গাঁঠছড়া বাঁধতাম! তবে এখন যেটা ঘটে গেছে, সেটা আমায় মেনে নিতেই হবে। রূপক আমার স্বামী হিসাবেই থাকবে। স্ত্রী হিসাবে তার শরীরের প্রয়োজন মেটানো আমার পরম কর্তব্য এবং সেটা আমি করবো। কিন্তু তুমি ….. আমার প্রয়োজন মেটাবে। প্রতিরাতে রূপকের কামপিপাসা মেটানোর পর আমি তোমার ঘরে চলে আসবো এবং তুমি তোমার বন্ধুর অপূর্ণ কাজটা পূর্ণ করবে। আঃহ, একটু জোরে জোরে ঠাপ দাও ত! আমার প্রথম চরমসুখ হতে চলেছে!” আমি ঠাপের চাপ আর গতি দুটোই বাড়িয়ে দিলাম। পাপিয়া বৌদি ক...

পাপিয়া বৌদির যৌবন পর্ব- ১

আমার বন্ধু রূপক – সত্যিই একটা গুণী ছেলে। যেমনই সে রূপবান, ঠিক তেমনই হী ম্যানের মত তার শারীরিক গঠন। তার উন্মুক্ত চওড়া বক্ষস্থল দেখলে যে কোনও নারী সেখানে আশ্রয় নিতে চাইবে। রূপকের রূপের মতই তার ব্যাবহারটাও ভীষণই সুন্দর। নিজের কথার প্যাঁচে সে যে কোনও মেয়েকে জড়িয়ে ফেলার ক্ষমতা রাখে।   সত্যি কথা বলতে আমি এবং আমাদের অন্য বন্ধুরা রূপকের এমন লেডি কিলার চেহারার জন্য মনে মনে একটু হিংসাও করতাম কারণ রূপকের উপস্থিতিতে আমরা আমাদের প্রতি নবযুবতীদের সামান্য আকর্ষণটাও হারিয়ে ফেলতাম।   কলেজের জীবন শেষ করে আমি এবং রূপক দুজনে একই কোম্পানিতে চাকরি পেলাম অথচ নিজের রূপ ও গুণের জন্য রূপক কিছুদিনের মধ্যেই ডেপুটি এম ডি পাপিয়া ম্যাডামর বদান্যতায় একটা ভাল পদ দখল করে ফেলল। স্বামী পরিত্যাক্তা পাপিয়া ম্যাডাম অতীব রূপবতী এবং বুদ্ধিমতী ছিলেন। তাঁর উপস্থিতি যে কোনও সভা বা অনুষ্ঠানকে আরো বেশী বর্ণময় করে তুলত। পাপিয়া ম্যাডাম কোনও সভায় বক্তৃতা করলে আমার মত সমস্ত সাধারণকর্মীরা যেন বধির হয়ে গিয়ে তার মুখের দিকেই তাকিয়ে থাকত এবং মনে মনে তাঁকে পাবার কল্পনা জগতে ডুবে যেত।   আমরা ভাবতাম যদি কোনও ভাবে পাপিয়া ম্যাডাম ...

পাড়ার সুন্দরী কাকিমা

নমস্কার বন্ধুরা। আশা করি সবাই ভালো আছেন। আমি ঋজু। আজ আপনাদের একটা বাস্তব ঘটনা বলতে চলেছি। ঘটনাটা আমাদের বাড়ির পাশের এক বিবাহিত কাকিমাকে নিয়ে। আমার বয়স ২২ বছর। কলেজ শেষ করে চাকরির চেষ্টাতে ব্যস্ত। আমাদের বাড়িটিও শহুরে পরিবেশে। আমাদের পাড়ার এক কাকিমা আমার এই গল্পের নায়িকা। তার নাম সান্ত্বনা। বয়স ৪৫। উনাকে দেখলে মনে হয় যেনো কোনো মিলফ পর্ণ অ্যাক্ট্রেস। সবচেয়ে আকর্ষণীয় হলো উনার বড়ো ডাবের মত দুদ। যার সাইজ প্রায় ৩৮ হবে। আর কলসির মতো উলটানো পাছা দেখলে যে কারোরই বাড়া খাড়া হয়ে যাবে। উনি যখন আমাদের পাড়ার রাস্তা দিয়ে হেঁটে যেতেন তখন বাচ্চা থেকে বুড়ো সবাই হা করে তাকিয়ে থাকতো। আমিও ছিলাম সেই দলে। আমি উনার সাথে রাত কাটানোর স্বপ্ন দেখেছি আর কত যে মাল আউট করেছি তার হিসেব নেই। এবার আসা যাক মূল গল্পে। আমি পাড়ার কিছু কিছু ইলেকট্রিক্যাল কাজও করে দিয়ে থাকি। তা একদিন আমার ডাক পড়লো কাকিমার বাড়িতে, যদিও উনার বাড়িতে এটা আমার প্রথম যাওয়া ছিল কারণ এর আগে এই সমস্যার জন্য আমকে কোনোদিনও উনি ডেকে পাঠাননি। সুন্দরীর ডাক পেয়ে আমিও ঠিক সময় গিয়ে হাজির হলাম। বুঝতে পারলাম উনার ঘরের একটা ফ্যান খার...

ম্যাডাম এর উষ্ণতা পর্ব ৩:

আমি অফিস এ এসে একটা সিগারেট ধরালাম, আর একটা ড্রিংকস রেডী করলাম। মনে মনে ভাবতে লাগলাম যে আমার আর কোনো সুযোগ নেই হলো না।। আমি হতাশ হলে পড়লাম আর ড্রিংকস টা এক পেগ নিলাম। হটাৎ ম্যাডাম আর ফোন আসলো আমার ফোন এ। আমি একটু ইতস্তত হয়ে ফোন টা ধরতে ম্যাডাম বললো দীপক আমি আমার ব্যাগ টা তোমার অফিস এ ফেলে এসেছি আমাকে ব্যাগ টা একটু দিয়ে যাবে। আমার মাথায় একটু নাড়া দিয়ে উঠলো, ম্যাডাম কি ইছে করে ব্যাগ টা রেখে গিয়েছে নাকি ভুলে। আমি আমার ড্রিংকস টা শেষ করে ব্যাগ টা দিতে হোটেল এ গেলাম।। ম্যাডাম এর রুম এর দরজা খোলা ছিল অল্প, আমি ভেতর এ ঢুকে গেলাম কোনো আওয়াজ না করে।। ব্যাগ টা বিছানার উপর রাখলাম, ম্যাডাম বাথরুম থেকে বেরিয়ে এলো। আমি ম্যাডাম কে দেখে পুরো গরম হয়ে যাচ্ছি। নিচে শুধু পান্টি টা পড়ে বড়ো সাইজ এর মাই গুলো খোলা অবস্থায় আমার সামনে এসে দাড়ালেন। আমি কিছু বলে বুজে উঠার আগেই মলি আমার থাই আর উপর একটা পা তুলে দিলো। আমার বুঝতে নাকি রইলো না ম্যাডাম ও চোদার জন্য গরম হয়ে আছে। আমি এই অবস্থায় ম্যাডাম এর ফর্সা দুদ এ দুটো হাত দিয়ে টিপতে লাগলাম আর দুধ আর বোঁটা দুটো আস্তে আস্তে চুষতে লাগলাম। ম্যাডাম পুরো গ...

ম্যাডাম এর উষ্ণতা পার্ট ১ :

আমার নাম দীপক, আমার বয়স 28 বছর, অবিবাহিত,একটু জিম করি তাই সুদর্শন ও সুঠাম চেহারা। আমি একজন বিজনেসম্যান আর ম্যানেজার পোস্ট এ কাজ করি। স্যার এর নিজস্ব বিউল্ডিং আর অনেক অফিস আছে। স্যার ইদানিং সিমলা তে একটি অফিস কিনছে সেই সূত্রের মাধ্যমে ব্যাংক এ কর্মরত মলি ম্যাডাম এর সাথে পরিচয়। স্যার যে কোনো কাজ এর জন্য আমাকেই মলি ম্যাডাম এর সাথে কথা বলতে হতো। মলি ম্যাডাম স্যার এর সিমলা প্রজেক্ট টার লোন এর ব্যাবস্থা করিয়ে দিচ্ছে। এইবার বলি মলি ম্যাডাম দেখতে খুবই সুন্দর, ফর্সা গায়ের রং, উচ্চতা 5.2 হবে। মলি ম্যাডাম আর সাথে কাজ এর ব্যাপার নিয়ে অনেক কথা হতো। ম্যাডাম একদিন নিজে এসে স্যার এর বিল্ডিং দেখে গেছে ও অফিস ঘুরে গেছে। আমার সাথে সেই দিন প্রথম দেখা, মলি ম্যাডাম আমার থেকে ৩-৪ বছর বড়ো হবে । সেই দিন ই ম্যাডাম এর চোখ দেখে আমার মধ্যে একটা আলাদা অনুভুতি অনুভব করেছিলাম, কি সুন্দর চোখ দুটো। এর পর মাঝে মাঝে ম্যাডাম আসতো স্যার এর লোন পাস এর জন্য ডকুমেন্ট নিতে। স্যার আর অফিস এ আমি একাই বসি।একদিন ম্যাডাম বিকাল 5 টা নাগাদ এসে ডকুমেন্ট নিয়ে বেরোতে বেরোরতে প্রায় 7 টা বেজে গেলো। ম্যাডাম বেরোতে যাবে প্রচন্ড জোরে...

ম্যাডাম এর উষ্ণতা পর্ব ২:

ম্যাডাম এর উষ্ণতা পর্ব ২: কিছুক্ষন পর আমি ম্যাডাম আর পিঠে হাত বোলাতে বোলাতে ম্যাডাম আর চুলটা সরিয়ে ঘাড়ে একটা আলতো চুমু দিলাম। ম্যাডাম সিওরে উঠলো । এবার আমি সাহস পেয়ে ম্যাডাম এর মুখটা ইউরোর আর দিকে তুলে নরম তুলতুলে ঠোঁটে একটা গভীর চুম্বন দিলাম। ম্যাডাম ও আমার সাথে সাথে আমাকে জড়িয়ে আমার ঠোট চুষতে লাগলো আর নিজের তলপেট আমার কোমর বরাবর দাড়ানো অবস্থায় ঘষতে লাগলো। এইভাবে 10-15 মিনিট পার করার পর আমার ধোন বাবাজি পুরো টনটন করে শক্ত হয়ে দাড়িয়ে পড়লো। ম্যাডাম আমাকে শক্ত করে জড়িয়ে চুম্বন খেতে লাগলো আর নিজেকে আমার শরীরের ভেতর গুত দিতে থাকলো। এর মধ্যে আমার ফোন টা বেজে উঠলো। আমি ফোন টা ধরতে ডেলিভারি বয় আমার খাবার টা নিয়ে এসে গেছে আমাকে জানান দিল। আমি ম্যাডাম কে আমার বুক থেকে সরিয়ে দিতে চাইলাম, ম্যাডাম মদ এর নেশাতে আমাকে জাপটে শক্ত করে জড়িয়ে ধরলো। আমি কোনো মতে সরিয়ে অফিস আর বাইরে বেরিয়ে এসে খাবার টা নিলাম ও বিল টা পেমেন্ট করলাম। অফিস এ গিয়ে দেখলাম ম্যাডাম দেওয়ালে মুখ করে দাঁড়িয়ে আছে । আমি খাবার টা রেখে ম্যাডাম কে বললাম ম্যাডাম খাবার টা খেয়ে নিন। ম্যাডাম চুপ করে থাকলো। ম্যাডাম আর...